1. [email protected] : Admin : sk Sirajul Islam siraj siraj
  2. [email protected] : admi2017 :
  3. [email protected] : Sk Sirajul Islam Siraj : Sk Sirajul Islam Siraj
  • E-paper
  • English Version
  • রবিবার, ২৮ এপ্রিল ২০২৪, ০৭:১৯ অপরাহ্ন

ব্রেকিং নিউজ :
বিনোদন :: গান গাইতে গাইতে মঞ্চেই গায়কের মর্মান্তিক মৃত্যু!,  খেলার খবর : অনূর্ধ্ব-১৯ এশিয়া কাপ চ্যাম্পিয়ন বাংলাদেশ, বিমানবন্দরে যুবাদের জানানো হবে উষ্ণ অভ্যর্থনা,

দেশের একটা সরকারি প্রতিষ্ঠানে কি করে সম্ভব?

  • আপডেট টাইম : শনিবার, ২২ মে, ২০২১
  • ৩১৫ বার পঠিত

চট্টগ্রাম প্রতিনিধি :: সাধারণত টেলিভিশনের নিয়ম অনুযায়ী একজন শিল্পী অডিশনে পাস করার পর প্রথম ‘গ‘ শ্রেণীতে অন্তর্ভুক্ত হয় তারপরে ধাপে ধাপে এক গ্রেড থেকে অন্য গ্রেড পর্যন্ত যেতে নূন্যতম তিন বছর অপেক্ষা করতে হয়। তারপর কর্তৃপক্ষের বিবেচনায় নিম্নতম তিনজন সঙ্গিত বিশারদ কমিটি দ্বারা গ্রেডেসান হয়। এই নিয়মেই বাংলাদেশ বেতার ও টেলিভিশনের শিল্পীদের গ্রেড উন্নয়ন প্রতিষ্ঠাকালীন কাল থেকে হয়ে আসছে।
গ্রেডেশন অনুযায়ী ‘গ‘ এবং এই ‘গ‘ থেকে বিশেষ গ্রেডে উন্নিত হতে ১২ থেকে ১৫ বছর সময় লাগার কথা , বাংলাদেশের বেতার ও টেলিভিশনের শ্রেণির উন্নয়নের নিয়ম অনুযায়ি একজন শিল্পীকে ‘গ‘ শ্রেনী থেকে ‘খ‘ শ্রেনীতে কমপক্ষে তিন বছর ‘খ‘ শ্রেনী থেকে ‘ক“ শ্রেনী তিনবছর এবং ‘ক‘ থেকে উচ্চ শ্রেনী যেতে তিন বছর এবং উচ্চ থেকে বিশেষ শ্রেনীকে তিন বছর সময় লাগে।
আমাদের কাছে পাওয়া তথ্যে দেখা যাচ্ছে আলাউদ্দিন তার চেরাগের প্রভাব খাটিয়ে একদিনেই জাদুমন্ত্রবলে ১২ বছরকে একদিনে পরিনত করলেন। ‘গ‘ থেকে সরাসরি হয়ে গেলেন বিশেষ শির্পী। যারা নির্বাচন করলেন তারা সঙ্গিতের কেউ নয়। এদেশে একটা সরকারি প্রতিষ্ঠানে কি করে সম্ভব। যা বাংলাদেশের ইতিহাসের এই প্রথম। যা এর আগে ঘটে নাই। তৎকালীন ক্ষমতাসীন প্রশাসনের প্রভাব খাটিয়ে, অর্থের প্রলোভন দেখিয়ে চিঠি নিজের নামে বের করে সাবেক জিএম মনোজসেন গুপ্ত’র ছায়াতলে বিটিভি চট্টগ্রাম কেন্দ্র থেকে সুবিধা নিয়ে প্রচুর অর্থের মালিক হয়েছেন।
সঙ্গীতশিল্পী আলাউদ্দিন তাহেরের অস্বাভাবিক স্বপ্ন বাস্তবায়নের জন্য টেলিভিশনের সকল নিয়মকানুন ভঙ্গ করেছে।
আলাউদ্দিন তাহের ব্যাক্তিটি নতুন নতুন শিল্পীদের কাছ থেকে অর্থ নিয়ে টেলিভিশনে তালিকাভুক্ত করার, গান গাওয়ানোর আশ্বাস ও প্রতিশ্রুতি দেন। যারা অর্থ দিতে পারছে না তাদেরকে অসামাজিক কাজে লিপ্ত করা এবং সফরের প্রস্তাব দেন। এতে তার বিরুদ্ধে চট্টগ্রামের শিল্পী সমাজে প্রতিবাদ গড়ে উঠেছে।
সীমিত জনবল, যন্ত্রপাতি ও আর্থিক ব্যবস্থা দিয়ে অত্যন্ত স্বচ্ছতা, জবাবদিহিতা নিশ্চিত করে পরিচালিত হচ্ছে বর্তমান সময়ে সারাদিনের অনুষ্ঠানমালা। বর্তমানে নতুন জিএম আসার ফলে হঠাৎ করে সকল প্রকার দুর্নীতি বন্ধ হয়ে যায়। কিন্তু অত্যন্ত দুঃখের সাথে পরিলক্ষিত হচ্ছে কিছু কুচক্রী, তাদের হীনস্বার্থ চরিতার্থ করবার জন্যে কেন্দ্রের বিরুদ্ধে অপপ্রচারে লিপ্ত হয়েছে।
তালিকাভুক্ত শিল্পীদের নিয়ে অনুষ্ঠান নির্মান শুরু করলে আলাউদ্দিন তাহের ও তাদের গংদের বাড়তি সুবিধা বন্ধ হয়ে যায়। ফলে তারা বিটিভি চট্টগ্রাম কেন্দ্রের নামে বিভিন্ন অনলাইন পত্রিকা ও সোস্যাল মিডিয়াতে হুমকি ও সাম্প্রদায়িক উষ্কানিমুলক পোস্ট দিয়ে অপপ্রচার চালাতে থাকে। এতে করে বাংলাদেশ টেলিভিশন চট্টগ্রাম কেন্দ্রের ও সরকারের সুনাম ক্ষুন্ন হচ্ছে । এভাবে চট্টগ্রাম টেলিভিশন কতো দিন জিম্মি হয়ে থাকবে আলাউদ্দিন তাহের ও তাদের গংদের কাছে।

প্লিজ আপনি ও অপরকে নিউজটি শেয়ার করার জন্য অনুরোধ করছি

এ জাতীয় আরো খবর..